চিতা বিড়াল

ফাইলেনের দুর্দান্ত পরিবারের মধ্যে আমরা একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির সন্ধান করি যা এর পশমের বর্ণের ধরণের কারণে আমাদের একটি চিতাবাঘের স্মরণ করিয়ে দেয় ... তবে ক্ষুদ্রায়নে। এই প্রাণী হিসাবে পরিচিত হয় চিতা বিড়ালযদিও আমাদের বোকা বানানো উচিত নয়: এগুলি স্তন্যপায়ী প্রাণী যা এশিয়ার বনাঞ্চলে বাস করে, মানুষের সাথে বাড়িতে নয়।

তবে তাদের আরাধ্য চেহারা আছে। সুতরাং, এই অবিশ্বাস্য flines কেমন তা আমরা আপনাকে ব্যাখ্যা করতে যাচ্ছি যাতে আপনি তাদের সম্পর্কে আরও জানতে পারেন।

চিতা বিড়ালের শারীরিক বৈশিষ্ট্য

চিতা বিড়াল, যার বৈজ্ঞানিক নাম প্রিওনেলিউরাস বেঙ্গালেেনসিসতারা হ'ল এমন প্রাণী যা গার্হস্থ্য বিড়ালের আকারে সমান। এগুলির ওজন 3 থেকে 8 কেজি হয় এবং 1 মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। মাথাটি ছোট, এবং চোখ থেকে কানে ছড়িয়ে পড়া অন্ধকার ফিতেগুলির সাথে চিহ্নিত is

এর পশমায় চিতাবাঘের মতো একই বৃত্তাকার কালো দাগ রয়েছে, ভিত্তিটি বাদামী। পা লম্বা এবং সরু এবং লেজটি তার মাথা-দেহের দৈর্ঘ্যের প্রায় অর্ধেক আকারের হয়।

তারা কীভাবে বাঁচে?

নিশাচর প্রাণী হওয়া, তারা রাতে বাস করে এবং দিনের বেলা তারা বিশ্রাম পায়। যতবারই চাঁদ তার উপস্থিতি তৈরি করে, তারা তার শিকারের সন্ধানে চলে যায়, যা টিকটিকি, উভচর, কীটপতঙ্গ, ছোট স্তন্যপায়ী প্রাণী, ইঁদুর যা আশ্চর্য হয়ে আক্রমণ করে। গৃহপালিত বিড়ালের মতো নয়, তারা তাদের শিকারের সাথে খেলেন না, তবে সরাসরি তাদের দ্রুত কামড় দিন।

এগুলি সাধারণত মার্চ থেকে এপ্রিল মাসে আবহাওয়া হালকা থাকাকালীন বসন্তে পুনরুত্পাদন করে। পাঁচ থেকে নয় দিনের মধ্যে তাপের সময়কাল। মহিলাটি যদি গর্ভবতী হয় তবে তার সঙ্গম হওয়ার ষাট থেকে সত্তর দিন পরে তার দুটি থেকে চার বিড়ালছানা থাকবে। লোমহর্ষকগুলি 75-130 গ্রাম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করবে এবং তারা দুই সপ্তাহের মধ্যে তাদের ওজন দ্বিগুণ করবে এবং পাঁচ সপ্তাহে তারা জন্মানোর চেয়ে চারগুণ বেশি ওজন করবে। 10 দিনের দিকে চোখ খোলে এবং 23 দিনে তারা শক্ত খাবার খাওয়া শুরু করতে পারে। একবার তাদের আঠার মাস বয়স হয়ে গেলে তারা তাদের নিজস্ব সন্তানদের জন্য প্রস্তুত হবে।

জীবনের প্রায়শই তাদের একই অংশীদার থাকে, যাদের সাথে আপনি বিড়ালছানাগুলি সাত থেকে দশ মাস বয়স না হওয়া পর্যন্ত যত্ন করবেন।

আপনি এই কল্পকাহিনী সম্পর্কে কি ভাবতেন? 🙂